• Highest Law Officer of India. 
  • রাষ্ট্রপতি দ্বারা নিযুক্ত হন এবং রাষ্ট্রপতির ইচ্ছার উপর তাঁর কার্য নির্ভরশীল। 
  • তিনি হলেন ভারত সরকারের প্রধান আইনী উপদেষ্টা।
  • রাষ্ট্রপতি কেবলমাত্র সুপ্রীম কোর্টের বিচারপতি হওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিকে এই পদে নিয়োগ করেন। 
  • অর্থাৎ তিনি ভারতীয় নাগরিক হবেন এবং 5 বছর কোনো হাইকোর্ট বিচারপতি বা 10 বছর অ্যাডভোকেট হিসাবে কাজ করতে হবে অথবা রাষ্ট্রপতির মতে তিনি একজন বিশিষ্ট আইনজ্ঞ হবেন। 
  • বয়সের কোনো উর্ধ্বসীমা নেই। 

অ্যাটর্নী জেনারেল-এর কার্য পদ্ধতি: 

  1.  আইন সংক্রান্ত বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকার কোনো পরামর্শ চাইলে তিনি সে বিষয়ে পরামর্শ দেবেন। 
  2.  আইন সংক্রান্ত বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকার কর্তৃক নির্দিষ্ট কার্যাবলী বা দায়িত্ব তিনি পালন করবেন। 
  3.  কোনো মামলায় যদি কেন্দ্রীয় সরকার যুক্ত থাকেন তাহলে SC বা HC-এ কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষে ওকালতি করবেন। 
  4.  কোনো বিষয়ে রাষ্ট্রপতি SC-এর পরামর্শ চাইলে সে বিষয়ে তিনি ভারত সরকারের প্রতিনিধিত্ব করবেন। 

  • অ্যাটর্নী জেনারেল তাঁর কর্তব্য পালনের জন্য যেকোন আদালত বা পার্লামেন্টের যেকোন কক্ষে বা যৌথ অধিবেশনে উপস্থিত থাকতে পারেন ও মতামত দিতে পারেন। তবে ভোট দিতে পারেন না।

  • ভারত সরকার বাদী ও বিবাদী না হলেও তিনি কোনো ব্যক্তির হয়ে ওকালতি করতে পারেন। 
  • তবে ফৌজদারী মামলার ক্ষেত্রে তাঁকে ভারত সরকারের অনুমতি নিতে হয়, দেওয়ানী মামলায় অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন নেই। ভারতে অ্যাটর্নী জেনারেল ক্যাবিনেটের সদস্য হতে পারেন না, ইংল্যান্ডের ক্ষেত্রেও পারেন না। 
  • অ্যাটর্নী জেনারেলকে সাহায্য করার জন্য 2 জন সলিসেটর জেনারেল এবং 4 জন অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল থাকবেন। Composition = 1 + 2 + = 7 জন। 
  • 76 ধারা অনুসারে রাষ্ট্রপতি আইন সংক্রান্ত ও শাসন সংক্রান্ত বিষয়ে যেগুলি নির্দিষ্ট করে দেবেন অ্যাটর্নী জেনারেল সেই সকল বিষয়ে পরামর্শ দিতে পারেন।

By SUKANTA

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *